বিকালের সোনা রোদ
পূর্ণচন্দ্র বিশ্বাস
আমার জমিতে কচিধান ক্ষেতে ;
বিকালের সোনা রোদ, বসবে না -
দাঁড়াবে না সে; এই ভেবে এসে,
কাটিয়ে দিল এক পক্ষ কাল ।
দেহ পুড়িয়ে ছাই করে ;
মুখে খাবার তুলে দিয়ে-
অবশেষে চলে গেল সে ।
জুঁই ফুলে বেল ফুলে প্রজাপতি ওড়ে ,
কাঠবিড়ালীর লম্বা ছুট -
বিড়াল ধরে পাছে !
ক'সার বাঁশ ঝাড়; তার উপর -
নীল সাদা কালো
তিন পরত মেঘের আচ্ছাদন ।
ভেদ করে সে আবরণ ,
বিকালের সোনা রোদ -
আলোয় আলো রাঙিয়ে দিলো ।
নদীর এপারে হাট বসেছে ;
গোটা দশেক দোকানদার-
থরে থরে সাজিয়েছে পসরা ।
ওই পারেতে দাঁড়িয়ে -
গোটা দুই খরিদ্দার;
বেচা কেনা করে ।
নদীজলে দোমড়ানো মোচড়ানো -
অসংখ্য ঢেউয়ের পরে ঢেউয়ে,
বিকালের সোনা রোদ পড়ে ।
দু-পাটি দাঁত খিলখিলিয়ে হাসে ।
এবং একুশ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন