শনিবার, ১ আগস্ট, ২০১৫

পূর্ণচন্দ্র বিশ্বাস





 বিকালের সোনা রোদ  
পূর্ণচন্দ্র বিশ্বাস


আমার জমিতে কচিধান ক্ষেতে ; 
বিকালের সোনা রোদ, বসবে না - 
দাঁড়াবে না সে; এই ভেবে এসে, 
কাটিয়ে দিল এক পক্ষ কাল । 
দেহ পুড়িয়ে ছাই করে ; 
মুখে খাবার তুলে দিয়ে- 
অবশেষে চলে গেল সে ।
জুঁই ফুলে বেল ফুলে প্রজাপতি ওড়ে , 
কাঠবিড়ালীর লম্বা ছুট - 
বিড়াল ধরে পাছে ! 
ক'সার বাঁশ ঝাড়; তার উপর - 
নীল সাদা কালো 
তিন পরত মেঘের আচ্ছাদন । 
ভেদ করে সে আবরণ , 
বিকালের সোনা রোদ - 
আলোয় আলো রাঙিয়ে দিলো ।
নদীর এপারে হাট বসেছে ; 
গোটা দশেক দোকানদার- 
থরে থরে সাজিয়েছে পসরা । 
ওই পারেতে দাঁড়িয়ে - 
গোটা দুই খরিদ্দার; 
বেচা কেনা করে । 
নদীজলে দোমড়ানো মোচড়ানো - 
অসংখ্য ঢেউয়ের পরে ঢেউয়ে, 
বিকালের সোনা রোদ পড়ে । 
দু-পাটি দাঁত খিলখিলিয়ে হাসে ।













এবং একুশ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন